সাম্রাজ্যবাদী শাসক লর্ড ওয়েলেসলি ১৭৯৮ সালে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির মাধ্যমে বিভিন্ন দেশীয় রাজ্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন এবং সরাসরি অথবা যুদ্ধের মাধ্যমে দেশীয় শক্তিগুলিকে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি মেনে নিতে বাধ্য করেন। এই নীতির প্রধান শর্ত হিসেবে বলা হয়- 1) অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে আবদ্ধ রাজ্যগুলিতে ব্রিটিশ রেসিডেন্ট থাকা বাধ্যতামূলক। 2) মিত্রতা নীতিতে আবদ্ধ রাজ্যগুলি কোনো তৃতীয় শক্তির দ্বারা আক্রান্ত হলে তার রক্ষার দায়িত্ব নেবে কোম্পানি। 3) এই মিত্রতা নীতি গ্রহণের পর দেশীয় রাজ্যগুলিকে নিজেদের ব্যয়ে একদল ইংরেজ সৈন্য রাখতে হবে। দেশীয় রাজ্যগুলির মধ্যে সর্বপ্রথম হায়দরাবাদের নিজাম অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি গ্রহণ করেন। এ ছাড়া এই নীতি প্রয়োগ করে মহীশূর রাজ্যের সমস্ত রাজনৈতিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয় এবং যুদ্ধের মাধ্যমে কোম্পানি পেশোয়ার সকল অঞ্চল দখল করে নিলে মারাঠা শক্তি এই নীতি মেনে নেয়। লর্ড ওয়েলেসলি তার অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির মাধ্যমে বহু দেশীয় রাজন্যবর্গকে আবদ্ধ করে ভারতবর্ষের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে কোম্পানির অখণ্ড কর্তৃত্ব স্থাপন করেন। এ ছাড়া একজন ঘোরতর সাম্রাজ্যবাদী শা

সাম্রাজ্যবাদী শাসক লর্ড ওয়েলেসলি ১৭৯৮ সালে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির মাধ্যমে বিভিন্ন দেশীয় রাজ্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন এবং সরাসরি অথবা যুদ্ধের মাধ্যমে দেশীয় শক্তিগুলিকে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি মেনে নিতে বাধ্য করেন। এই নীতির প্রধান শর্ত হিসেবে বলা হয়- 1) অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে আবদ্ধ রাজ্যগুলিতে ব্রিটিশ রেসিডেন্ট থাকা বাধ্যতামূলক। 2) মিত্রতা নীতিতে আবদ্ধ রাজ্যগুলি কোনো তৃতীয় শক্তির দ্বারা আক্রান্ত হলে তার রক্ষার দায়িত্ব নেবে কোম্পানি। 3) এই মিত্রতা নীতি গ্রহণের পর দেশীয় রাজ্যগুলিকে নিজেদের ব্যয়ে একদল ইংরেজ সৈন্য রাখতে হবে। দেশীয় রাজ্যগুলির মধ্যে সর্বপ্রথম হায়দরাবাদের নিজাম অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি গ্রহণ করেন। এ ছাড়া এই নীতি প্রয়োগ করে মহীশূর রাজ্যের সমস্ত রাজনৈতিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয় এবং যুদ্ধের মাধ্যমে কোম্পানি পেশোয়ার সকল অঞ্চল দখল করে নিলে মারাঠা শক্তি এই নীতি মেনে নেয়। লর্ড ওয়েলেসলি তার অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির মাধ্যমে বহু দেশীয় রাজন্যবর্গকে আবদ্ধ করে ভারতবর্ষের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে কোম্পানির অখণ্ড কর্তৃত্ব স্থাপন করেন। এ ছাড়া একজন ঘোরতর সাম্রাজ্যবাদী শা

লর্ড ডালহৌসি ১৮৪৮ খ্রিস্টাব্দে স্বত্ববিলোপ নীতি প্রবর্তন করেন। স্বত্ববিলোপ নীতি প্রয়োগ করে দেশীয় রাজ্যগুলিকে প্রত্যক্ষভাবে ব্রিটিশ শাসনের অধীনে আনতে চেয়েছিলেন তিনি। দেশীয় রাজ্য দখলে স্বত্ববিলোপ নীতির প্রয়োগ ভারতবর্ষে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবিস্তার তথা দেশীয় রাজ্য দখলের উদ্দেশ্যে ১৮৪৮ খ্রিস্টাব্দে লর্ড ডালহৌসি ভারতে এসে স্বত্ববিলোপ নীতি প্রবর্তন ও প্রয়োগ করেন। এই নীতির মূল বক্তব্যগুলি হল- ১। ইংরেজ আশ্রিত কোনো দেশীয় রাজ্যের রাজা অপুত্রক অবস্থায় মারা গেলে সেই রাজ্যের রাজন্যবর্গ দত্তক নিতে পারবেন না এবং উক্ত রাজ্যটি সরাসরি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হবে। 2। স্বত্ববিলোপ নীতির মধ্য দিয়ে বলা হয় যে, ইংরেজদের আশ্রিত কোনো রাজ্য যদি দত্তক নিতে চায় তবে তার আগে সেই রাজ্যকে কোম্পানির অনুমতি নিতে হবে এবং তা না হলে ওই রাজ্যটি সরাসরি কোম্পানির শাসনাধীনে চলে আসবে। ৩। স্বত্ববিলোপ নীতি প্রয়োগের মাধ্যমে ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ভারতীয় উপমহাদেশের প্রায় ষাট ভাগেরও বেশি অঞ্চলে ব্রিটিশ কোম্পানির আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। ৪। দেশীয় রাজ্য দখলের উদ্যোগে স্বত্ববিলোপ নীতির প্রয়োগ ঘটিয়ে লর্ড ডালহৌসি সাতারা, সম্বলপুর, ঝাঁসি প্রভৃত

লর্ড ডালহৌসি ১৮৪৮ খ্রিস্টাব্দে স্বত্ববিলোপ নীতি প্রবর্তন করেন। স্বত্ববিলোপ নীতি প্রয়োগ করে দেশীয় রাজ্যগুলিকে প্রত্যক্ষভাবে ব্রিটিশ শাসনের অধীনে আনতে চেয়েছিলেন তিনি। দেশীয় রাজ্য দখলে স্বত্ববিলোপ নীতির প্রয়োগ ভারতবর্ষে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবিস্তার তথা দেশীয় রাজ্য দখলের উদ্দেশ্যে ১৮৪৮ খ্রিস্টাব্দে লর্ড ডালহৌসি ভারতে এসে স্বত্ববিলোপ নীতি প্রবর্তন ও প্রয়োগ করেন। এই নীতির মূল বক্তব্যগুলি হল- ১। ইংরেজ আশ্রিত কোনো দেশীয় রাজ্যের রাজা অপুত্রক অবস্থায় মারা গেলে সেই রাজ্যের রাজন্যবর্গ দত্তক নিতে পারবেন না এবং উক্ত রাজ্যটি সরাসরি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হবে। 2। স্বত্ববিলোপ নীতির মধ্য দিয়ে বলা হয় যে, ইংরেজদের আশ্রিত কোনো রাজ্য যদি দত্তক নিতে চায় তবে তার আগে সেই রাজ্যকে কোম্পানির অনুমতি নিতে হবে এবং তা না হলে ওই রাজ্যটি সরাসরি কোম্পানির শাসনাধীনে চলে আসবে। ৩। স্বত্ববিলোপ নীতি প্রয়োগের মাধ্যমে ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ভারতীয় উপমহাদেশের প্রায় ষাট ভাগেরও বেশি অঞ্চলে ব্রিটিশ কোম্পানির আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। ৪। দেশীয় রাজ্য দখলের উদ্যোগে স্বত্ববিলোপ নীতির প্রয়োগ ঘটিয়ে লর্ড ডালহৌসি সাতারা, সম্বলপুর, ঝাঁসি প্রভৃত

লর্ড ওয়েলেসলি তাঁর কূটনীতির দ্বারা প্রথমে নিজাম শাসিত হায়দরাবাদ, এরপর অযোধ্যা, ভোঁসলে, সিম্বিয়াকে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি গ্রহণে বাধ্য করেন এবং যুদ্ধনীতি দ্বারা মহীশূর রাজ্য দখল করেন। ইঙ্গ মহীশূর যুদ্ধের ফলাফল ১৭৬৭ থেকে ১৭৯৯ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে কোম্পানি ও মহীশূরের মধ্যে সংঘটিত ইঙ্গ মহীশূর যুদ্ধের ফলাফলগুলি হল নিম্নরূপ- ১। এই যুদ্ধের ফলে মহীশূর রাজ্যের চূড়ান্ত পরাজয় ঘটে এবং সেখানে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। ২। ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের ফলে রাজধানী শ্রীরঙ্গপত্তম রক্ষা করতে গিয়ে টিপু সুলতানের মৃত্যু হয় এবং মহীশূর রাজ্যের বেশিরভাগ অঞ্চলে সরাসরি কোম্পানির শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। ৩। মহীশূর রাজ্য ইংরেজ ও দেশীয় শক্তিগুলির মধ্যে ভাগ হয়ে গেলে স্বাধীন মহীশূর রাজ্যের বিলুপ্তি ঘটে এবং সেখানে কোম্পানির সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। ৪। মহীশূর রাজ্যের একাংশ হায়দরাবাদকে ও অপর অংশ পূর্বতন হিন্দু রাজবংশকে দিয়ে দেওয়া হয়। সবশেষে বলা যেতে পারে, ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের ফলে দক্ষিণ ভারতে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক প্রতিদ্বন্দ্বী শক্তির বিলুপ্তি ঘটে এবং সেখানে কোম্পান

লর্ড ওয়েলেসলি তাঁর কূটনীতির দ্বারা প্রথমে নিজাম শাসিত হায়দরাবাদ, এরপর অযোধ্যা, ভোঁসলে, সিম্বিয়াকে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি গ্রহণে বাধ্য করেন এবং যুদ্ধনীতি দ্বারা মহীশূর রাজ্য দখল করেন। ইঙ্গ মহীশূর যুদ্ধের ফলাফল ১৭৬৭ থেকে ১৭৯৯ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে কোম্পানি ও মহীশূরের মধ্যে সংঘটিত ইঙ্গ মহীশূর যুদ্ধের ফলাফলগুলি হল নিম্নরূপ- ১। এই যুদ্ধের ফলে মহীশূর রাজ্যের চূড়ান্ত পরাজয় ঘটে এবং সেখানে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। ২। ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের ফলে রাজধানী শ্রীরঙ্গপত্তম রক্ষা করতে গিয়ে টিপু সুলতানের মৃত্যু হয় এবং মহীশূর রাজ্যের বেশিরভাগ অঞ্চলে সরাসরি কোম্পানির শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। ৩। মহীশূর রাজ্য ইংরেজ ও দেশীয় শক্তিগুলির মধ্যে ভাগ হয়ে গেলে স্বাধীন মহীশূর রাজ্যের বিলুপ্তি ঘটে এবং সেখানে কোম্পানির সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। ৪। মহীশূর রাজ্যের একাংশ হায়দরাবাদকে ও অপর অংশ পূর্বতন হিন্দু রাজবংশকে দিয়ে দেওয়া হয়। সবশেষে বলা যেতে পারে, ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের ফলে দক্ষিণ ভারতে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক প্রতিদ্বন্দ্বী শক্তির বিলুপ্তি ঘটে এবং সেখানে কোম্পান

১১৭৬ বঙ্গাব্দ এবং ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশে এক মহাদুর্ভিক্ষ ও মন্বন্তর ঘটে, যা ইতিহাসে ছিয়াত্তরের মন্বন্তর নামে পরিচিত। এই মন্বন্তরের পিছনে বিভিন্ন কারণ ছিল এবং এর ফলাফল ছিল সুদূরপ্রসারী। ছিয়াত্তরের মন্বন্তর ১১৭৬ বঙ্গাব্দ ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দে ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের কারণ ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের কারণগুলি হল নিম্নরূপ চড়া হারে রাজস্ব আদায় মুঘল ও নবাবি আমলে ভূমিরাজস্বের হার ছিল উৎপাদনের এক-তৃতীয়াংশ। দেওয়ানি লাভের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লক্ষ্য হয়, যত বেশি সম্ভব রাজস্ব আদায় করা। কোম্পানির নিযুক্ত নায়েব-সুবা রেজা খাঁ ও সিতাব রায় প্রজাপীড়ন চালিয়ে রাজস্ব আদায় করেন। ফলে বিগত বছরের তুলনায় মন্বন্তরের বছরে রাজস্ব আদায় বেশি হয়। অনাবৃষ্টি বাংলার চাষবাস প্রকৃতিনির্ভর ছিল। ১৭৬৮ খ্রিস্টাব্দে কম বৃষ্টির কারণে ধান নষ্ট হয়ে যায়। ১৭৬৯ খ্রিস্টাব্দে অনাবৃষ্টির কারণে চাষবাস হয়নি। ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দে কম বৃষ্টির জন্য অল্প ফসল হলেও কোম্পানি, রেজা খাঁ ও অসাধু ব্যবসায়ীরা খাদ্য মজুত করে। ফলে খাদ্যসংকট দেখা দেয়। রোগ-ব্যাধি খাদ্যের অভাবে ক্ষুধার জ্বালায় মানুষ গাছের পাতা, মরা পশুর মাংস এম

১১৭৬ বঙ্গাব্দ এবং ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশে এক মহাদুর্ভিক্ষ ও মন্বন্তর ঘটে, যা ইতিহাসে ছিয়াত্তরের মন্বন্তর নামে পরিচিত। এই মন্বন্তরের পিছনে বিভিন্ন কারণ ছিল এবং এর ফলাফল ছিল সুদূরপ্রসারী। ছিয়াত্তরের মন্বন্তর ১১৭৬ বঙ্গাব্দ ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দে ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের কারণ ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের কারণগুলি হল নিম্নরূপ চড়া হারে রাজস্ব আদায় মুঘল ও নবাবি আমলে ভূমিরাজস্বের হার ছিল উৎপাদনের এক-তৃতীয়াংশ। দেওয়ানি লাভের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লক্ষ্য হয়, যত বেশি সম্ভব রাজস্ব আদায় করা। কোম্পানির নিযুক্ত নায়েব-সুবা রেজা খাঁ ও সিতাব রায় প্রজাপীড়ন চালিয়ে রাজস্ব আদায় করেন। ফলে বিগত বছরের তুলনায় মন্বন্তরের বছরে রাজস্ব আদায় বেশি হয়। অনাবৃষ্টি বাংলার চাষবাস প্রকৃতিনির্ভর ছিল। ১৭৬৮ খ্রিস্টাব্দে কম বৃষ্টির কারণে ধান নষ্ট হয়ে যায়। ১৭৬৯ খ্রিস্টাব্দে অনাবৃষ্টির কারণে চাষবাস হয়নি। ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দে কম বৃষ্টির জন্য অল্প ফসল হলেও কোম্পানি, রেজা খাঁ ও অসাধু ব্যবসায়ীরা খাদ্য মজুত করে। ফলে খাদ্যসংকট দেখা দেয়। রোগ-ব্যাধি খাদ্যের অভাবে ক্ষুধার জ্বালায় মানুষ গাছের পাতা, মরা পশুর মাংস এম

ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসন নিষ্কণ্টক করতে ব্রিটিশরা হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ ঘটিয়ে বাঙালি জাতিকে হীনবল ও পঙ্গু করার চেষ্টা চালায়। এই উদ্দেশ্যে লড কার্জন ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের প্রাণকেন্দ্র বাংলা প্রেসিডেন্সিকে দু টুকরো করবার সিদ্ধান্ত নেন। কারণ হিসেবে শাসনতান্ত্রিক সুবিধার কথা বলা হলেও প্রকৃত উদ্দেশ্য যে রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িকতা বাঙালিরা তা বুঝতে পারে। তাই জাতীয়তাবাদী নেতৃবৃন্দ বঙ্গভঙ্গ রোধ করার জন্য স্বদেশী আন্দোলন শুরু করেন। স্বদেশী আন্দোলনের ধারা স্বদেশী আন্দোলনের তিনটি ধারা লক্ষ্য করা যায় এগুলি হল, ১। স্বদেশী ২। বয়কট ৩। জাতীয় শিক্ষা বয়কটের মাধ্যমে জাতি বিদেশি সরকারের সঙ্গে অসহযোগিতা শুরু করে। আর স্বদেশীর মাধ্যমে জাতি মেতে ওঠে সৃষ্টির নব আনন্দে। জাতীয় শিক্ষা হলো বিদেশী শিক্ষা বর্জন করে জাতীয় আদর্শ ও জাতীয় নিয়ন্ত্রণে শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা। বয়কট আন্দোলন বয়কট কথার অর্থ " বর্জন "। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে ১৩ ই জুলাই কৃষ্ণকুমার মিত্র তাঁর " সঞ্জীবনী " পত্রিকায় বয়কট বা বিদেশি সবকিছু বর্জন কে আন্দোলনের অস্ত্র রূপে প্রথম তুলে ধরেন। বয়কট অর

ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসন নিষ্কণ্টক করতে ব্রিটিশরা হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ ঘটিয়ে বাঙালি জাতিকে হীনবল ও পঙ্গু করার চেষ্টা চালায়। এই উদ্দেশ্যে লড কার্জন ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের প্রাণকেন্দ্র বাংলা প্রেসিডেন্সিকে দু টুকরো করবার সিদ্ধান্ত নেন। কারণ হিসেবে শাসনতান্ত্রিক সুবিধার কথা বলা হলেও প্রকৃত উদ্দেশ্য যে রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িকতা বাঙালিরা তা বুঝতে পারে। তাই জাতীয়তাবাদী নেতৃবৃন্দ বঙ্গভঙ্গ রোধ করার জন্য স্বদেশী আন্দোলন শুরু করেন। স্বদেশী আন্দোলনের ধারা স্বদেশী আন্দোলনের তিনটি ধারা লক্ষ্য করা যায় এগুলি হল, ১। স্বদেশী ২। বয়কট ৩। জাতীয় শিক্ষা বয়কটের মাধ্যমে জাতি বিদেশি সরকারের সঙ্গে অসহযোগিতা শুরু করে। আর স্বদেশীর মাধ্যমে জাতি মেতে ওঠে সৃষ্টির নব আনন্দে। জাতীয় শিক্ষা হলো বিদেশী শিক্ষা বর্জন করে জাতীয় আদর্শ ও জাতীয় নিয়ন্ত্রণে শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা। বয়কট আন্দোলন বয়কট কথার অর্থ " বর্জন "। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে ১৩ ই জুলাই কৃষ্ণকুমার মিত্র তাঁর " সঞ্জীবনী " পত্রিকায় বয়কট বা বিদেশি সবকিছু বর্জন কে আন্দোলনের অস্ত্র রূপে প্রথম তুলে ধরেন। বয়কট অর

ভারতের অর্থনৈতিক রূপান্তর / ভারতীয় অর্থনীতির উদারীকরণ ভারতীয় অর্থনীতির উদারীকরণ বলতে 1991 সালে ভারতীয় অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্র উন্মুক্ত ও উদারীকরণের লক্ষ্যে সূচিত অর্থনৈতিক সংস্কারের একটি সিরিজকে বোঝায়। এখানে ভারতীয় অর্থনীতির উদারীকরণ সম্পর্কিত কিছু মূল বিষয় রয়েছে: 1. অর্থনৈতিক সংকট: 1991 সালে অর্থপ্রদানের একটি গুরুতর ভারসাম্য সংকটের কারণে উদারীকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল, যা দেশের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তাত্ক্ষণিক অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রয়োজন ছিল। 2. লাইসেন্স রাজের বিলুপ্তি: উদারীকরণের একটি উল্লেখযোগ্য দিক ছিল লাইসেন্স এবং পারমিটের জটিল ব্যবস্থার বিলুপ্তি যা শিল্প ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রিত ও নিয়ন্ত্রণ করে। এই পদক্ষেপটি আরও প্রতিযোগিতামূলক এবং বাজার-চালিত অর্থনীতিকে উত্সাহিত করার লক্ষ্যে। 3. বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ সংস্কার: ভারত আমদানি শুল্ক হ্রাস করে, সরাসরি বিদেশী বিনিয়োগের (এফডিআই) উপর বিধিনিষেধ সহজ করে এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং বিশ্বব্যাপী একীকরণকে উত্সাহিত করে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ নীতির উদারীকরণ অনুসরণ করেছে। এটি বিদেশী কোম্পানিগুলির প্রবেশকে সহজ

ভারতের অর্থনৈতিক রূপান্তর / ভারতীয় অর্থনীতির উদারীকরণ ভারতীয় অর্থনীতির উদারীকরণ বলতে 1991 সালে ভারতীয় অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্র উন্মুক্ত ও উদারীকরণের লক্ষ্যে সূচিত অর্থনৈতিক সংস্কারের একটি সিরিজকে বোঝায়। এখানে ভারতীয় অর্থনীতির উদারীকরণ সম্পর্কিত কিছু মূল বিষয় রয়েছে: 1. অর্থনৈতিক সংকট: 1991 সালে অর্থপ্রদানের একটি গুরুতর ভারসাম্য সংকটের কারণে উদারীকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল, যা দেশের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তাত্ক্ষণিক অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রয়োজন ছিল। 2. লাইসেন্স রাজের বিলুপ্তি: উদারীকরণের একটি উল্লেখযোগ্য দিক ছিল লাইসেন্স এবং পারমিটের জটিল ব্যবস্থার বিলুপ্তি যা শিল্প ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রিত ও নিয়ন্ত্রণ করে। এই পদক্ষেপটি আরও প্রতিযোগিতামূলক এবং বাজার-চালিত অর্থনীতিকে উত্সাহিত করার লক্ষ্যে। 3. বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ সংস্কার: ভারত আমদানি শুল্ক হ্রাস করে, সরাসরি বিদেশী বিনিয়োগের (এফডিআই) উপর বিধিনিষেধ সহজ করে এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং বিশ্বব্যাপী একীকরণকে উত্সাহিত করে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ নীতির উদারীকরণ অনুসরণ করেছে। এটি বিদেশী কোম্পানিগুলির প্রবেশকে সহজ

কে কেন ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন? বড়োলাট ওয়েলেসলি ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। ভারতে নবনিযুক্ত উচ্চপদস্থ ইংরেজ কর্মচারীদের ভারতীয় ভাষা, আইন, রীতিনীতি, ধর্ম ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষা দেওয়ার জন্য ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ স্থাপিত করে। উইলিয়াম কেরী, শ্রীহরি বিদ্যারত্ন, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালংকার ছিলেন এই কলেজের কৃতি অধ্যাপক। ব্রিটিশ শাসনামলে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কি ছিল? ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ছিল ভারতে ব্রিটিশ শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ সম্পর্কে এখানে কিছু মূল বিষয় রয়েছে: 1. প্রতিষ্ঠা: ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ 1800 সালে কলকাতায় (বর্তমানে কলকাতা), ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ইংল্যান্ডের রাজা উইলিয়াম III এর নামানুসারে নামকরণ করা হয়েছিল এবং প্রাথমিকভাবে কোম্পানির কর্মচারীদের জন্য ফার্সি ও ভারতীয় ভাষায় প্রশিক্ষণ প্রদানের উদ্দেশ্যে ছিল। 2. ভাষা অধ্যয়ন: কলেজের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের ভাষা ও সংস্কৃতিতে ব্রিটিশ সরকারী কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া। ফার্সি এবং আরবি প্রাথমিকভাবে

কে কেন ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন? বড়োলাট ওয়েলেসলি ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। ভারতে নবনিযুক্ত উচ্চপদস্থ ইংরেজ কর্মচারীদের ভারতীয় ভাষা, আইন, রীতিনীতি, ধর্ম ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষা দেওয়ার জন্য ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ স্থাপিত করে। উইলিয়াম কেরী, শ্রীহরি বিদ্যারত্ন, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালংকার ছিলেন এই কলেজের কৃতি অধ্যাপক। ব্রিটিশ শাসনামলে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কি ছিল? ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ছিল ভারতে ব্রিটিশ শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ সম্পর্কে এখানে কিছু মূল বিষয় রয়েছে: 1. প্রতিষ্ঠা: ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ 1800 সালে কলকাতায় (বর্তমানে কলকাতা), ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ইংল্যান্ডের রাজা উইলিয়াম III এর নামানুসারে নামকরণ করা হয়েছিল এবং প্রাথমিকভাবে কোম্পানির কর্মচারীদের জন্য ফার্সি ও ভারতীয় ভাষায় প্রশিক্ষণ প্রদানের উদ্দেশ্যে ছিল। 2. ভাষা অধ্যয়ন: কলেজের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের ভাষা ও সংস্কৃতিতে ব্রিটিশ সরকারী কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া। ফার্সি এবং আরবি প্রাথমিকভাবে

📍 নীল বিদ্রোহ কি? 📍 ১৮৫৯-৬৩ খ্রিস্টাব্দে অলাভ জনক নীল চাষকে কেন্দ্র করে বাংলার নীলকর সাহেবদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে নীল চাষিদের যে স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যুত্থান লক্ষ্য করা যায় তা নীল বিদ্রোহ নামে পরিচিত। কৃষ্ণনগরের চৌগাছা গ্রামে বিদ্রোহ শুরু হলেও পরবর্তীকালে নদীয়া, যশোহর, পাবনা, ফরিদপুর, রাজশাহী, মুর্শিদাবাদ প্রভৃতি অঞ্চল সহ বাংলার সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। নীল বিদ্রোহের প্রকৃতি ঔপনিবেশিক শাসনে ব্রিটিস বিরোধী যে কটি কৃষক বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল তার মধ্যে অন্যতম ছিল নীলকরদের বিরুদ্ধে সংঘটিত নীল বিদ্রোহ। নীল বিদ্রোহের বৈশিষ্ট্য অন্যান্য কৃষক বিদ্রোহ অপেক্ষায় এই বিদ্রোহের কি়ছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। এগুলি হল :- ১. নীল বিদ্রোহ ব্রিটিস, জমিদার, মহাজন বিরোধী ছিল না; ছিল নীলকরদের বিরোধী। ২. নীল বিদ্রোহে কৃষকরা অত্যন্ত দৃঢ়তার পরিচয় দেয়। তারা জানিয়ে দেয় তারা আর নীল চাষ করবে না। অর্থাৎ গান্ধীজীর বহু পূর্বেই তারা যেন ঘোষনা করেছিল "করেঙ্গে মরেঙ্গে"। ৩. অন্যান্য কৃষক বিদ্রোহের তুলনায় নীল বিদ্রোহে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ব্রিটিস সরকার ততটা কঠোর নিয়ন্ত্রন করেনি। ৪. নীল বিদ্রোহের সূত্র ধরে বা

📍 নীল বিদ্রোহ কি? 📍 ১৮৫৯-৬৩ খ্রিস্টাব্দে অলাভ জনক নীল চাষকে কেন্দ্র করে বাংলার নীলকর সাহেবদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে নীল চাষিদের যে স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যুত্থান লক্ষ্য করা যায় তা নীল বিদ্রোহ নামে পরিচিত। কৃষ্ণনগরের চৌগাছা গ্রামে বিদ্রোহ শুরু হলেও পরবর্তীকালে নদীয়া, যশোহর, পাবনা, ফরিদপুর, রাজশাহী, মুর্শিদাবাদ প্রভৃতি অঞ্চল সহ বাংলার সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। নীল বিদ্রোহের প্রকৃতি ঔপনিবেশিক শাসনে ব্রিটিস বিরোধী যে কটি কৃষক বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল তার মধ্যে অন্যতম ছিল নীলকরদের বিরুদ্ধে সংঘটিত নীল বিদ্রোহ। নীল বিদ্রোহের বৈশিষ্ট্য অন্যান্য কৃষক বিদ্রোহ অপেক্ষায় এই বিদ্রোহের কি়ছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। এগুলি হল :- ১. নীল বিদ্রোহ ব্রিটিস, জমিদার, মহাজন বিরোধী ছিল না; ছিল নীলকরদের বিরোধী। ২. নীল বিদ্রোহে কৃষকরা অত্যন্ত দৃঢ়তার পরিচয় দেয়। তারা জানিয়ে দেয় তারা আর নীল চাষ করবে না। অর্থাৎ গান্ধীজীর বহু পূর্বেই তারা যেন ঘোষনা করেছিল "করেঙ্গে মরেঙ্গে"। ৩. অন্যান্য কৃষক বিদ্রোহের তুলনায় নীল বিদ্রোহে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ব্রিটিস সরকার ততটা কঠোর নিয়ন্ত্রন করেনি। ৪. নীল বিদ্রোহের সূত্র ধরে বা

What were the main causes and outcomes of the Partition of India in 1947? The Partition of India in 1947 was a significant event in the history of the Indian subcontinent. Here are some key causes and outcomes of this event: Causes Outcomes Religious conflict between Hindus and Muslims Division of British India into two independent countries: India and Pakistan. Political disagreements between the Indian National Congress and the Muslim League Mass migration of Hindus and Muslims across the border, resulting in violence and bloodshed. British colonial policy of divide and rule Creation of a Muslim-majority Pakistan and a Hindu-majority India, with disputed territories like Kashmir. Causes 1. Religious Tensions Religious tensions between Hindus and Muslims had been increasing since the late 19th century, fueled by factors such as the British colonial policy

What were the main causes and outcomes of the Partition of India in 1947? The Partition of India in 1947 was a significant event in the history of the Indian subcontinent. Here are some key causes and outcomes of this event: Causes Outcomes Religious conflict between Hindus and Muslims Division of British India into two independent countries: India and Pakistan. Political disagreements between the Indian National Congress and the Muslim League Mass migration of Hindus and Muslims across the border, resulting in violence and bloodshed. British colonial policy of divide and rule Creation of a Muslim-majority Pakistan and a Hindu-majority India, with disputed territories like Kashmir. Causes 1. Religious Tensions Religious tensions between Hindus and Muslims had been increasing since the late 19th century, fueled by factors such as the British colonial policy

How did the Indian National Congress evolve over time? The Indian National Congress (INC) has a long and complex history that has seen it evolve over time. Here are some key points: Year Event 1885 Indian National Congress (INC) was founded. 1887 INC held its second session in Calcutta. 1905 Partition of Bengal led to the formation of the first extremist group within INC. 1917 Lucknow Pact was signed between the Congress and the Muslim League. 1929 INC passed the resolution for complete independence or Purna Swaraj. 1930 Gandhi launched the Salt Satyagraha movement. 1947 India gained independence from British rule and the Congress became the ruling party. 1969 Congress split into two factions, leading to the formation of Congress (O) and Congress (I). 1977 Congress lost power

How did the Indian National Congress evolve over time? The Indian National Congress (INC) has a long and complex history that has seen it evolve over time. Here are some key points: Year Event 1885 Indian National Congress (INC) was founded. 1887 INC held its second session in Calcutta. 1905 Partition of Bengal led to the formation of the first extremist group within INC. 1917 Lucknow Pact was signed between the Congress and the Muslim League. 1929 INC passed the resolution for complete independence or Purna Swaraj. 1930 Gandhi launched the Salt Satyagraha movement. 1947 India gained independence from British rule and the Congress became the ruling party. 1969 Congress split into two factions, leading to the formation of Congress (O) and Congress (I). 1977 Congress lost power

Modern - Itihas Pathshala

Whatever is old, whatever is past is history. Itihas Pathshala is a short, answer-oriented, essay-based history lesson help blog. Basically, the main goal of this blog is to highlight various information about the living past.

💻 Website:	Itihas Pathshala
✅ Tagline:	The Living Past
🌐 Url:	itihaspathshala.in

📚 Content of Indian History 📚

Ancient Indian History 🔗

Medieval Indian History 🔗

Modern Indian History 🔗

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি কি? এই নীতি কে প্রবর্তন করেন?

Objective: Comprehensive overview from Renaissance to present day.
Focus: Political, cultural, economic developments.
Topics: Nation-state rise, religious conflicts, colonialism, industrialization, World Wars.
Method: Analyze primary sources, secondary readings for critical thinking.
Outcome: Prep for AP exam, college-level history, careers in law, politics, education.

Study in Australia

Studying History online in Australia can be pursued through reputable universities like the University of Melbourne, Australian National University, University of Sydney, and University of Queensland. These institutions offer comprehensive History Degree Courses online, providing students with a high-quality education and access to a wealth of historical knowledge and resources.

Modern

📚 Content of Indian History 📚

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি কি? এই নীতি কে প্রবর্তন করেন?

স্বত্ববিলোপ নীতি কে প্রবর্তন করেন? ভারতে কীভাবে এই নীতি প্রয়োগ করা হয়েছিল?

ইঙ্গ মহীশূর যুদ্ধের ফলাফল কী হয়েছিল?

ছিয়াত্তরের মন্বন্তর কারন ও ফলাফল লেখো।

বঙ্গভঙ্গ বা স্বদেশী আন্দোলনের বিভিন্ন প্রবণতা বা ধারা আলোচনা কর।

ভারতের অর্থনীতির ওপর উদারীকরণের ব্যাখ্যা কর।

ব্রিটিশ শাসনামলে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কি ছিল?

নীল বিদ্রোহ কি? নীল বিদ্রোহের প্রকৃতি আলোচনা কর।

What were the main causes and outcomes of the Partition of India in 1947?

How did the Indian National Congress evolve over time?

Study in Australia